• রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার শিক্ষকগণকে জাতীয়করণের আশ্বাস বাস্তবায়ন করতে হবে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা বাঁচলে দাখিল, আলিম,ফাযিল,কামিল মাদ্রাসা বাঁচবে শোভাযাত্রা – বাঙালিয়ান খাবার ঘিওরে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন কতৃক ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৫  উদযাপন ঘিওরে পৃথক দুই অভিযানে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের অপরাধে ২ হাজার মিটার পাইপ বিনষ্ট বাংলাদেশে আর কোন ফাসিবাদী শক্তি মাথা-তুলে দারাতে দেওয়া  হবে না – ডাঃ আবু বকর সিদ্দিক নতুনরূপে কোনো ফ্যাসিবাদের জন্ম হলে এ প্রজন্ম মেনে নিবে না – ডাঃ আবু বকর সিদ্দিক ঘিওরের পয়লায় রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মাদরাসায় বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা নিশ্চিত করা হবে ঘিওরে ইসলামিক ফাউণ্ডেশনে সরকারি যাকাত ফান্ডে অর্থ সংগ্রহের সেমিনার

শুক্রাণু দিলেই শিক্ষার্থীরা পাবেন নগদ অর্থ

Reporter Name / ২৮৩ Time View
Update : শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন: চীনে কমছে জন্মহার। এ সমস্যা নিরসনে দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নগদ অর্থের বিনিময়ে সবচেয়ে সেরা শুক্রাণু সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে একটি চীনা শুক্রাণু ব্যাংক। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, হেনান প্রদেশের হিউম্যান স্পার্ম ব্যাংকের লক্ষ্য হলো সর্বোচ্চ সংখ্যার এবং সবচেয়ে শক্তিশালী শুক্রাণুর সন্ধান করা।

সিঙ্গাপুরভিত্তিক সংবাদমাদ্যম দ্য স্ট্রেইট টাইমস জানায়, ২০ থেকে ৪৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা ৫০ দিন পর পর সর্বোচ্চ ২০ বার শুক্রাণু দিতে পারবেন। প্রত্যেকবার শুক্রানু দেওয়ার জন্য এক শিক্ষার্থী ৬ হাজার ১০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯১ হাজার ৬২৫ টাকা) পাবেন। তবে শুক্রাণু দিতে এক শিক্ষার্থীর ৫ ফিট ৪ ইঞ্চির বেশি উচ্চতা থাকতে হবে। সেইসঙ্গে ধূমপায়ী, মাদকাসক্ত ও সমকামি হওয়া যাবে না। শুক্রাণুর নমুনাগুলো কমপক্ষে চারটি মানদণ্ডে মূল্যায়ন করা হবে- ঘনত্ব, আয়তন, গঠন এবং গতিশীলতা।

গত ১০ সেপ্টেম্বর হিউম্যান স্পার্ম ব্যাংক শুক্রাণু সংগ্রহের এ আয়োজনের কথা জানান। সংস্থাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ওয়েইবোতে দেওয়া একটি পোস্টে জানায়, রক্তদানের মতো শুক্রাণু দেওয়াও একটি মানবিক কর্মকাণ্ড। এটি কিছু মানুষের জীবনে সুসংবাদ নিয়ে আসতে পারে।

জন্মহার কমে যাওয়ায় ২০১৫ সালে এক সন্তান নীতি থেকে সরে আসে চীন। বর্তমানে দেশটিতে দম্পতিরা সর্বোচ্চ তিনটি সন্তান নিতে পারেন। তবে এরপরেও চীনে জন্মহার বাড়ানো যাচ্ছে। জীবনযাত্রার খরচ বৃদ্ধি, বেশিরভাগ নারীর কর্মক্ষেত্রে যাওয়া এবং উচ্চশিক্ষার প্রতি ঝোঁক এ বিষয়গুলো জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি ধীর করে দিয়েছে দেশটিতে।


More News Of This Category
bdit.com.bd