• রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার শিক্ষকগণকে জাতীয়করণের আশ্বাস বাস্তবায়ন করতে হবে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা বাঁচলে দাখিল, আলিম,ফাযিল,কামিল মাদ্রাসা বাঁচবে শোভাযাত্রা – বাঙালিয়ান খাবার ঘিওরে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন কতৃক ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৫  উদযাপন ঘিওরে পৃথক দুই অভিযানে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের অপরাধে ২ হাজার মিটার পাইপ বিনষ্ট বাংলাদেশে আর কোন ফাসিবাদী শক্তি মাথা-তুলে দারাতে দেওয়া  হবে না – ডাঃ আবু বকর সিদ্দিক নতুনরূপে কোনো ফ্যাসিবাদের জন্ম হলে এ প্রজন্ম মেনে নিবে না – ডাঃ আবু বকর সিদ্দিক ঘিওরের পয়লায় রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মাদরাসায় বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা নিশ্চিত করা হবে ঘিওরে ইসলামিক ফাউণ্ডেশনে সরকারি যাকাত ফান্ডে অর্থ সংগ্রহের সেমিনার

মানিকগঞ্জের শিবালয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রি নিজ হাতে তৈরি করলেন ” আলট্রা লাইট ” বিমান 

প্রতিনিধিঃ আল মামুন / ৪৭ Time View
Update : বুধবার, ৫ মার্চ, ২০২৫

মানিকগঞ্জের শিবালয়ের তরুণ  উদ্যোক্তা  জুলহাস রহমান নিজের হাতে তৈরি করা বিমান আকাশে উড়িয়ে চমক দেখিয়েছেন। 

চার বছরের প্রচেষ্টায় তৈরি এই ‘আলট্রা লাইট’ বিমান ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তার এমন সাফল্যে খুশি হয়ে জেলা প্রশাসন তাকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক ড. মানোয়ার হোসেন মোল্লার উপস্থিতিতে শিবালয় উপজেলার জাফরগঞ্জ এলাকায় যমুনার পাড়ে এ বিমান উড্ডয়ন দেখতে ভিড় জমায় হাজারো মানুষ।

শিবালয় উপজেলার তেওতা ইউনিয়নের বিলপাড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল জলিল মোল্লার ছেলে জুলহাস রহমান (২৮)। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি পঞ্চম। অর্থাভাবে ২০১৪ সালে মাধ্যমিকের পরই পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর জীবিকার তাগিদে ঢাকায় গিয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির কাজ নেন।

জুলহাস জানান, ছোটবেলা থেকেই প্রযুক্তির প্রতি তার আগ্রহ। প্রায় তিন বছর আগে শখের বসে একটি খেলনা বিমান তৈরি করে আকাশে উড়ান তিনি। সেখান থেকেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন নিজ হাতে আসল বিমান তৈরির।

কোনো প্রশিক্ষণ ছাড়াই একা একা ইউটিউব দেখে ও নিজস্ব চিন্তা-ভাবনায় চার বছর ধরে তৈরি করেন এই আলট্রা লাইট বিমান। বিমান তৈরিতে সরাসরি খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা, তবে গবেষণা, যন্ত্রাংশ সংগ্রহ ও নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষায় গত চার বছরে খরচ হয়েছে প্রায় সাত থেকে আট লাখ টাকা।

জেলা প্রশাসক ড. মানোয়ার হোসেন মোল্লা বলেন, “জুলহাসের এই উদ্ভাবনী উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। নিজের প্রচেষ্টায় সে যা করেছে, তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। তাকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে, ভবিষ্যতেও তাকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।


More News Of This Category
bdit.com.bd